শিরোনাম :
বিরতি দিয়ে হলেও ২ বারের বেশি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ চায় বিএনপি আ.লীগের বিচার ও রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির বিক্ষোভ ক্ষুদ্রঋণ ও সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে জীবন বদলে ফেলার ওপর জোর দিলেন প্রধান উপদেষ্টা মজুরি ৩ বছর পর পর মূল্যায়নের সুপারিশ করেছে শ্রম সংস্কার কমিশন পদ পেতে স্ত্রীকে তালাক দিলেন ছাত্রদল নেতা : পেলেন অব্যহতি পত্র তৃতীয় দফায় আবারও ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে বিএনপি চীন-আমেরিকা শুল্কযুদ্ধ: ফেরত গেল যুক্তরাষ্ট্রের পাঠানো নতুন বোয়িং বিমান কর ফাঁকি : ২৩ সালের রাজস্ব ক্ষতি ২ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা – সিপিডি কাতারে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা : পেলেন লালগালিচা সংবর্ধনা দুপুরের মধ্যে ৩ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৬৫৩১ শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত

  • আপলোড টাইম : ০১:৫৫ পিএম, শনিবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৫৮ Time View

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে চূড়ান্ত ফলাফলে উত্তীর্ণ ৬ হাজার ৫৩১ জনের নিয়োগের কার্যক্রম ছয় মাসের জন্য স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট।

উত্তীর্ণদের নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা অনুসরণের অভিযোগে ফলাফল প্রকাশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে নিয়োগ বঞ্চিত ৩০ প্রার্থী হাইকোর্টে রিটটি করেন। সে রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ আজ রুলসহ এই আদেশ দেন।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী ফয়েজ উদ্দিন আহমদ। তার সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী কামরুজ্জামান ভূইয়া। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি এটর্নি জেনারেল নূর মুহাম্মদ আজমী ও আখতার হোসেন মো. আবদুল ওয়াহাব।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় গত ২৩ জুলাই কোটাপদ্ধতি সংশোধনের পর একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে। এতে বলা হয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবরের জারি করা পরিপত্রসহ আগের এ-সংক্রান্ত সব পরিপত্র বা প্রজ্ঞাপন বা আদেশ রহিত করা হলো। ফলে আগের কোনো আদেশ বহাল থাকছে না। অথচ ৬ হাজার ৫৩১ জন প্রার্থীকে নির্বাচন করে নিয়োগের ক্ষেত্রে আগের সেই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা-২০১৯ অনুসরণ করা হয়েছে। যেখানে নারী কোটা ৬০ শতাংশ, পোষ্য কোটা ২০ শতাংশ, ৪ শতাংশ অন্যান্য কোটা ছিল। যে কারণে বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করা হয়।

ওই রিটের শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রুল জারি করে নিয়োগের কার্যক্রম ছয় মাসের জন্য স্থগিত করেছেন। রুলে ৩১ অক্টোবর ফলাফল প্রকাশের বিজ্ঞপ্তি ও নিয়োগ বিষয়ে ১১ নভেম্বরের নির্দেশনা-সংবলিত স্মারক কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, মহাপরিচালকসহ বিবাদীদের (রেসপনডেন্ট) রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।  সূত্র-বাসস

সোস্যাল মিডিয়াতে নিউজটি শেয়ার করুন

আরও পড়ুন
© All rights reserved © 2025. Bangalir Khobor
Developed by Tiger Infotech