শিরোনাম :
রাজনৈতিক দলের বিচারে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন: গেজেট প্রকাশ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী পদক্ষেপ : কর্নেল অলি বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষ্যে শান্তি শোভাযাত্রা ও সম্প্রীতি উৎসব গণতান্ত্রিক বিশ্ব কখনো খুনি ও দুর্নীতিগ্রস্ত আওয়ামী লীগের পাশে দাঁড়াবে না : প্রেস সচিব ইউক্রেনের সঙ্গে ‘সরাসরি আলোচনার’ প্রস্তাব পুতিনের : যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত টেকনাফে পাচারকারীদের আস্তানা থেকে ১৪ জন উদ্ধার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের বিদেশে ব্যাংকের শাখা খোলার কঠোর নীতিমালা জারি আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানালেন নাহিদ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ায় ভারত ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানালেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশন’ গঠন: প্রজ্ঞাপন জারি

  • আপলোড টাইম : ১১:৫১ পিএম, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৪৪ Time View

।।বিকে রিপোর্ট।।  
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়েছে।এ কমিশনের সদস্য হিসেবে ছয়টি কমিশনের প্রধানরা রয়েছেন। কমিশনটি আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে কাজ শুরু করবে।

বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারী মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বাংলাদেশ সরকার সংস্কার কমিশনসমূহের সুপারিশসমূহ বিবেচনা ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদনক্রমে ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশন’ নামে কমিশন গঠন করা হয়েছে। কমিশনে সভাপতি হিসেবে আছেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও সহ-সভাপতি আছেন সংবিধান সংস্কার কমিশন প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ।

এ ছাড়া কমিশনে সদস্য হিসেবে আছেন- জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী, পুলিশ সংস্কার কমিশন প্রধান সফর রাজ হোসেন, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের বিচারপতি এমদাদুল হক ও দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশন প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান।

এর আগে, গত বিজয় দিবসের দিন জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার সময় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠনের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছিলেন প্রধান উপদেষ্টা।

তিনি বলেছিলেন, নতুন এই কমিশনের প্রথম কাজ হবে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য যেসব সিদ্ধান্ত জরুরি, সেসব বিষয়ে তাড়াতাড়ি ঐকমত্য সৃষ্টি করা এবং সবার সঙ্গে আলোচনা করে কোন সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান করা যায়, সে ব্যাপারে পরামর্শ চূড়ান্ত করা।

কমিশন রাজনৈতিক দলসহ সব পক্ষের সঙ্গে মতবিনিময় করে যেসব বিষয়ে ঐকমত্য স্থাপন হবে, সেগুলো চিহ্নিত করার পাশাপাশি তা বাস্তবায়নের জন্য সুপারিশ করবে।

সোস্যাল মিডিয়াতে নিউজটি শেয়ার করুন

আরও পড়ুন
© All rights reserved © 2025. Bangalir Khobor
Developed by Tiger Infotech