শিরোনাম :
গাজায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতির শর্তে রাজি ইসরায়েল সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের প্রস্তাবে ঐক্যের বদলে বিভেদ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দাম কমল ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, জুলাই থেকেই কার্যকর টাঙ্গাইলে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা প্রহসনের নির্বাচনের দায় স্বীকার : সাবেক সিইসি নুরুল হুদার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩১ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার স্বৈরাচার যেন আর মাথাচাড়া দিতে না পারে: প্রধান উপদেষ্টা ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস: নদীবন্দরে সতর্কতা জারি, ঢাকায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা   ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান বেগম খালেদা জিয়ার আবু সাঈদের কবর জিয়ারত ও মায়ের দোয়া নিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু এনসিপির

বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান

  • আপলোড টাইম : ০১:০৬ পিএম, মঙ্গলবার, ৮ এপ্রিল, ২০২৫
  • ১০৪ Time View
ছবি: সংগৃহিত

।।বিকে আন্তর্জাতিক ডেস্ক।।
বাংলাদেশের পোশাকে যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি বলে মনে করেন নোবেলজয়ী মার্কিন অর্থনীতিবিদ পল ক্রুগম্যান। এ ধরনের সিদ্ধান্তে মার্কিন ক্রেতাদের জীবন বিঘ্নিত হবে।

এতে মার্কিন নাগরিকদের জীবন আরও নিরাপদ হবে সেই সম্ভাবনা নেই, বরং মার্কিনদের জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়ে যাবে।

মার্কিন সংবাদপত্র নিউইয়র্ক টাইমসকে দেওয়া সfম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেছেন ।

আলোচনায় মার্কিন বাণিজ্য বিশেষজ্ঞ রবার্ট লাইথিজারের কথা বলেন পল ক্রুগম্যান। তিনি বলেন, তার এই বন্ধু ওয়াশিংটনে বাণিজ্য সংরক্ষণবাদী হিসেবেই পরিচিত। বাণিজ্যের জগতে তিনি এক রকম শয়তান হিসেবে পরিচিত, যদিও নিজের কাজটা তিনি খুব ভালো বোঝেন, সে কারণে সব মহলেই তিনি শ্রদ্ধার পাত্র। তিনি স্বাধীনচেতা মানুষ; সে কারণে ট্রাম্প প্রশাসনে তার ঠাঁই হয়নি। হলে তিনি হয়তো বলতেন, বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা যাবে না। 

জাতীয় নিরাপত্তার কথা বলে যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদন ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে। এটা যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি বন্ধুস্থানীয় ও প্রতিবেশী দেশেও উৎপাদন করা প্রয়োজন, এতে সরবরাহ ব্যবস্থার ওপর ভরসা করা যায়। এই উভয় বিবেচনায় বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম, কানাডা ও মেক্সিকোর মতো দেশের পণ্যে উচ্চ শুল্ক আরোপ করা ঠিক হয়নি বলে মনে করেন তিনি।

বাণিজ্য-ঘাটতি প্রসঙ্গে ক্রুগম্যান বলেন, সব দেশই কিছু না কিছু পণ্য উৎপাদন করে যে পণ্য এক দেশ তৈরি করে না, সেটা তারা আরেক দেশ থেকে আমদানি করে।

এখন কথা হচ্ছে, প্রতিটি দেশের সঙ্গেই যে বাণিজ্য ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে, এর কোনো কথা নেই। সবকিছুই হতে পারে। কোনো দেশের সঙ্গে বাণিজ্য–ঘাটতি থাকার অর্থ এই নয়, যে দেশের হাতে উদ্বৃত্ত আছে, সেই দেশ অন্যায্য বাণিজ্যনীতি অনুসরণ করছে। কিন্তু অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, ট্রাম্প প্রশাসনের মানুষেরা এসব বিশ্বাস করেন।

সোস্যাল মিডিয়াতে নিউজটি শেয়ার করুন

আরও পড়ুন
© All rights reserved © 2025. Bangalir Khobor
Developed by Tiger Infotech