শিরোনাম :
কড়াইল অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের সব ধরনের সহায়তা নিশ্চিতের আশ্বাস প্রধান উপদেষ্টার কবরের বদলে মরদেহ দাহ করার নির্দেশনা, চীনে সাধারণ মানুষের বিক্ষোভ শেখ হাসিনার দুই লকারে মিলল ৮৩২ ভরি স্বর্ণ সাড়ে ৫ ঘণ্টা পর আগুন নিভলো- অর্ধেক বস্তি পুড়ে ছাই, রাতে ঠাঁই ‘খোলা আকাশের নিচে’ ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে যেকোনো দিন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হবে : ইসি সানাউল্লাহ ঢাকার আকাশ আজ পরিষ্কার: তেতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৩ ডিগ্রি বিমানবন্দরে কার্গো শেডে অগ্নিকাণ্ড : বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটে আগুন ছড়িয়েছে, নাশকতা ছিল না প্রশাসন নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করা শাহজাহান চৌধুরীকে শোকজ করল জামায়াত ৩ ঘণ্টা ধরে জ্বলছে কড়াইল বস্তি: ভয়াবহ আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টায় ফায়ারের ১৯ ইউনিট লটারির মাধ্যমে ৬৪ জেলায় পুলিশ সুপার চূড়ান্ত করেছে সরকার

কবরের বদলে মরদেহ দাহ করার নির্দেশনা, চীনে সাধারণ মানুষের বিক্ষোভ

  • আপলোড টাইম : ১২:২২ পিএম, বুধবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৫
  • ১৩ Time View
ছবি: দা গার্ডিয়ান এর সৌজন্যে

।।বিকে আন্তর্জাতিক ডেস্ক।।
চীনের গুইঝো প্রদেশে মৃত্যুর পর মরদেহ কবরস্থ করার বদলে দাহ করার নির্দেশনা দেওয়ায় সাধারণ মানুষ বিক্ষোভ করেছেন।

মঙ্গলবার ২৫ নভেম্বর সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গুইঝো চীনের দরিদ্র প্রদেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। এটি সাংহাই বা শেনজেনের মতো চাকচিক্যময় ও শহুরে নয়। স্থানীয় প্রশাসন গত সপ্তাহে এমন নির্দেশনা দেয়। এতে সাধারণ মানুষ ক্ষিপ্ত হন।

বিগ ক্যাটের এক্স অ্যাকাউন্টে গত সোমবার ওই বিক্ষোভের একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয়। সেখানে গুইঝোর শিদং শহরের বাসিন্দাদের স্লোগান দিতে দেখা যায়, কমিউনিস্ট পার্টি যদি আমাদের পূর্ব পুরুষদের কবর খুঁড়তে চায়। তাহলে প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের পূর্বপুরুষদের কবর যেন আগে খুঁড়ে।

সেখানে মিয়াও জাতির মানুষ বাস করেন। তাদের ঐতিহ্য হলো মৃতদের কবর দেওয়া।

মানুষের বিক্ষোভ বাড়ার পর স্থানীয় প্রশাসন মঙ্গলবার একটি নোটিশ জারি করে। নোটিশে তারা বলেছে, ২০০৩ সালের আইন অনুযায়ী এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। মূলত কবর দিতে গেলে জায়গা লাগে। আর দাহ করলে এটি সেখানেই শেষ হয়ে যায়। তাই জায়গা বাঁচাতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

সাম্প্রতিক সময়ে চীনের কবরস্থানগুলোতে জায়গার সংকট দেখা যাচ্ছে। এ কারণে সরকার মরদেহ দাহ বা সমুদ্রে সমাাহিত করার জন্য মানুষকে উদ্বুদ্ধ করছে। দাহ করলে মরদেহ পুড়িয়ে ফেলা হয়। অপরদিকে সমুদ্রে সমাহিত করলে মরদেহ কফিনে ভরে এতে ভারী বস্তু রেখে সমুদ্রে পুরোপুরি ডুবিয়ে দেওয়া হয়।

প্রদেশটির শিফেং কাউন্টির এক গ্রামবাসী জানিয়েছেন, গত বছর প্রশাসনের চাপে পড়ে তার দাদার মরদেহ দাহ করতে বাধ্য হয়েছেন তারা। ওই সময় প্রশাসন থেকে হুমকি দেওয়া হয় মরদেহ দাহ না করলে তিন প্রজন্মকে নেতিবাচক পরিণতি ভোগ করতে হবে।

সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান

সোস্যাল মিডিয়াতে নিউজটি শেয়ার করুন

আরও পড়ুন
© All rights reserved © 2025. Bangalir Khobor
Developed by Tiger Infotech