শিরোনাম :
‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ : তিস্তা বাঁচানোর দাবিতে মশাল প্রজ্বলন কর্মসূচি ৩১ অক্টোবরের মধ্যে জুলাই সনদের আইনিভিত্তি দিতে সরকারকে পূর্ণাঙ্গ সুপারিশ দেবে কমিশন রাকসুর ফল ঘোষনা: ভিপি মোস্তাকুর, জিএস সালাউদ্দিন, এজিএস সাব্বির জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবে না এনসিপি : ৩ দাবী পূরণের শর্ত এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল দক্ষিণ আমেরিকার দেশ পেরু : নিহত ১ আহত শতাধিক বেপজায় গার্মেন্টস শিল্প স্থাপনে ১৯.৭২ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ: চীনা কোম্পানির চুক্তি স্বাক্ষর ঐক্য-মতানৈক্যের জুলাই সনদ স্বাক্ষর আজ জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে পিআর বোঝে না কেউ, যা মানুষ বোঝে না তা কেন হবে?

নববর্ষে কলকাতা : হালখাতা, শোভাযাত্রায় উৎসবের আমেজ

  • আপলোড টাইম : ১১:৪৪ এএম, বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৩৮৭ Time View
ছবি: খবর অনলাইন

।।বিকে আন্তর্জাতিক ডেস্ক।।
বাংলাদেশের মতো বাংলা নববর্ষ ১৪৩২-কে বরণ করে নিতে উচ্ছাসে, উৎসবে মাতল কলকাতাও।

মঙ্গলবার ১৫ এপ্রিল উৎসবের আমেজে মেতেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতা। মঙ্গল শোভাযাত্রা, ব্যবসায়ীদের হালখাতা, মন্দিরে ভক্তদের ঢল– ছিল না কোনো কিছুর কমতি। খবর অনলাইনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বৈশাখে দেখা গেল শহরের প্রতিটি কোণায় চেনা আমেজ—মঙ্গল শোভাযাত্রা, ব্যবসায়ীদের হালখাতা, আর কালীঘাট ও দক্ষিণেশ্বরের মন্দিরে ভক্তদের ঢল। এবছরও তার অন্যথা হল না।

বিভিন্ন বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান বৈশাখে হালখাতা পালনের মাধ্যমে গ্রাহকদের স্বাগত জানাল। দোকানে দোকানে ছিল মিষ্টিমুখ আর পূজার আয়োজন। শহরের রাস্তার মোড়ে মোড়ে ছিল সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন।

বেশিরভাগ সময় দেখা যায় কলকাতায় বাংলা নতুন বছরের প্রথম দিনটা ভয়াবহ গরম দিয়ে শুরু হয়েছে। ১০ বছর আগে ১৪২৩ বঙ্গাব্দে (২০১৬ সাল) পয়লা বৈশাখেই ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠেছিল কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। সেদিক থেকে ব্যতিক্রমী ছিল ১৪৩২ বঙ্গাব্দের (২০২৫ সাল) পয়লা বৈশাখ।  এদিন কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৪.২ সেলসিয়াস। তাই বলা যায়, ১৪৩২–এর পয়লা বৈশাখ গত দশ বছরের শীতলতম নববর্ষের নজির গড়ল।

আবহাওয়া কিছুটা সহনীয় হওয়ায় উৎসবে নগরবাসীর অংশগ্রহণ ছিল চোখে পড়ার মতো।

১৪৩২ বঙ্গাব্দকে বরণ করে নিতে দিনভর কলকাতার রাজপথ ছিল আনন্দমুখর। আনন্দযাত্রায় পা মেলান বাংলার সব ধর্মের মানুষ। শামিল হন কলকাতার নবীন থেকে প্রবীণ। শোভাযাত্রায় পা মেলায় শহরের শিক্ষার্থীরা। নাচে গানে ছন্দে, বিভেদ ভুলে সম্প্রীতির বার্তা দিলেন সমাজের সব স্তরের মানুষ।


প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, নববর্ষে এই প্রাণবন্ত কলকাতা যেন জানিয়ে দিল—সংস্কৃতিই তার আত্মা, উৎসবই তার চালচিত্র।

সোস্যাল মিডিয়াতে নিউজটি শেয়ার করুন

আরও পড়ুন
© All rights reserved © 2025. Bangalir Khobor
Developed by Tiger Infotech