Breaking News:


শিরোনাম :
ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে আরও জোরদার সম্পর্ক চায় : প্রণয় ভার্মা আবহাওয়া প্রধানত শুষ্কই থাকবে- রাতে শীতের আমেজ ইসি প্রস্তুত, তফসিল ঘোষণার দিন এখনও নির্ধারণ হয়নি: ইসি সচিব শেখ হাসিনা ভারতে থাকবেন কি না তাকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে: জয়শঙ্কর স্বৈরাচারী হাসিনা কখনো বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করেনি: সালাহউদ্দিন বিদেশে নেওয়ার সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন: শারীরিক অবস্থার ওপর নির্ভর করছে লন্ডন যাত্রা বলাকা কমিউটারের ইঞ্জিন বিকল: ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ যশোর মুক্ত দিবস উদযাপনে নানা কর্মসূচি জলবায়ু পরিবর্তনে নারীরাই দ্রুত অভিযোজনমূলক উদ্যোগ নিয়েছেন-: পরিবেশ উপদেষ্টা খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ার হাসপাতালে জুবাইদা রহমান

অর্থ পাচার বন্ধে সদিচ্ছা জরুরি: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

  • আপলোড টাইম : ০১:৪৫ পিএম, শনিবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ১৮৯ Time View

বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেছেন, সাধারণভাবে বাংলাদেশে একটি অদ্ভুত পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

একদিকে ব্যক্তি খাতে বিনিয়োগ নেই। অপরদিকে তারাই হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে নিয়ে যাচ্ছে। কী কারণে এটি হচ্ছে তা বোঝা দরকার।

তিনি বলেন, এ টাকা পাচারের কয়েক কারণ হতে পারে। যেমন তারা বিনিয়োগের পরিবেশ পাচ্ছে না। দ্বিতীয়ত প্রতিযোগিতা সক্ষমতায় টিকে থাকতে পারছে না। অথবা বাংলাদেশের ভবিষ্যতের প্রতি তাদের আস্থা নেই।

সামগ্রিকভাবে কেন উচ্চবিত্তরা দেশে টাকা রাখে না, সেটি অত্যান্ত দুশ্চিন্তার বিষয়। আবার যদি এ ধরনের কাজ আইনের আওতায় না এনে প্রশ্রয় দেওয়া হয়, সেক্ষেত্রে এটি বাড়তে থাকবে। এ অবস্থার উত্তরণে আমরা বড় ধরনের সংস্কারের কথা বলছি।

তারমতে, টাকা তছরুপের তিনটি খাত আছে। এগুলো হলো- ব্যাংকিং খাত, শেয়ারবাজার এবং আমদানি খাত। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে পণ্য আমদানির নামে বিদেশে পাচার করা হয়। ফলে খেলাপি ঋণ বাড়তে থাকে। আন্তর্জাতিকভাবে খ্যাতিমান এ অর্থনীতিবিদ বলেন, ইংরেজিতে একটি কথা আছে, যা হলো লিকেজ, ইভেশন এবং মানি লন্ডারিং।

লিকেজ হলো কর আদায় দুর্বলতা। কিছু লোক কিছু কর দেয়। ইভেশন হলো কিছু কিছুই দেয় না। আর মানি লন্ডারিং হচ্ছে- কিছু লোক টাকা না দিয়ে তা দেশের বাইরে পাচার করে।

আর দেশের ভেতরে অস্থিতিশীলতা নির্বাচনকালীন সময় টাকা পাচার বৃদ্ধি পায়। তার মতে, আর পাচার বন্ধের ব্যাপারে সরকারের কোনো রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত আছে বলে মনে হয় না। এ ধরনের সিদ্ধান্ত থাকলে পানামা পেপার্স এবং প্যারাডাইস পেপার্সে যাদের নাম আছে, তাদের ধরে এনে শাস্তি দেওয়া হতো। সরকারের আর রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত না থাকলে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডসহ (এনবিআর) অন্যান্য সংস্থা যতই বাহ্যিক তৎপরতার কথা বলুক, তাতে কোনো লাভ হবে না।

সোস্যাল মিডিয়াতে নিউজটি শেয়ার করুন

আরও পড়ুন
© All rights reserved © 2025. Bangalir Khobor
Developed by Tiger Infotech