শিরোনাম :
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে কারও হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা কমনওয়েলথ মহাসচিবের চার দিনের বাংলাদেশ সফর  জনগণ মোটেও আতঙ্কিত না, এভরিথিং ইজ ভেরি নরমাল: ডিএমপি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব-আমীর খসরু জাতিসংঘে রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন প্রস্তাব গৃহীত গণতান্ত্রিক মহাসড়কে উঠল বাংলাদেশ: অ্যাটর্নি জেনারেল নয়াদিল্লিতে ড. খলিলুর রহমানের সঙ্গে অজিত দোভালের বৈঠক অনুষ্ঠিত শিক্ষার্থীর ওপর হামলা ও মারধরের প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ, বিক্ষোভ, যান চলাচল বন্ধ নিয়োগ পরীক্ষায় কোটা বৈষম্যের অভিযোগে রাঙামাটিতে ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল

পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানির তালিকাভুক্তির পথ সহজ করতে হবে: রূপালী হক

  • আপলোড টাইম : ১০:৫৯ এএম, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫
  • ১৭২ Time View
ছবি: সংগৃহিত

।।বিকে রিপোর্ট।।
দেশে অনেক বহুজাতিক কোম্পানি রয়েছে সেগুলো এখনও পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয়। পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানির অভাব রয়েছে। এজন্য দেশি-বিদেশি কোম্পানি পুঁজিবাজারে আসার পথ বা বিনিয়োগ করার পথ আকর্ষণীয় হতে হবে- বলেছেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশনঅব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের (বিএপিএলসি) সভাপতি ও বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপালী হক চৌধুরী।  

রবিবার ২৩ মার্চ রাজধানীর পল্টনে ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরাম (সিএমজেএফ) আয়োজিত সিএমজেএফ টক-এ তিনি এ কথা বলেন।

রূপালী চৌধুরী বলেন, আমাদের আগে করপোরেট কর ব্যবধান ছিল ১৫ শতাংশ। তালিকাভুক্ত ও অতালিকাভুক্ত উভয়ের ক্ষেত্রে কোম্পানি আইনটা পর্যালোচনা করা উচিত। আমি শুধু করের বিষয়টা বলছি না। আমাদেরকে লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে। তাহলে সে তালিকাভুক্ত হলে সে লাভবান ও সুবিধা পাবে। তখন সে তালিকাভুক্ত হবে।

তিনি আরও বলেন, সুবিধা না পেলে কেন কোম্পানিগুলো আইপিওতে আসবে। ব্যাংক থেকে ঋণ নেবে। কারণ ব্যাংকে সুদ হার বেশি হলেও ঋণ নেওয়াটা সহজ।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বন্দরের চার্জসহ সব ধরনের সম্পূরক শুল্ক বাড়ানো ঠিক হবে না। এখন এই মুহূর্তে এই শুল্কগুলো বাড়ানো হলে ব্যবসা-বাণিজ্য কোনও ধরনের মূল্যস্ফীতির চাপ নিতে পারবে না।শুল্ক বাড়ানোর তীব্র প্রতিবাদ করছি আমরা বিএপিএলসি থেকে।

তিনি বলেন, তালিকাভুক্ত হলে যদি ভালো সুবিধা না পায়, তাহলে কেন তারা আইপিওতে আসবে। ব্যাংক থেকেই মূলধন সংগ্রহ করবে।

বিনিয়োগ আকর্ষণে রূপালী চৌধুরী বলেন, আমাদের দরকার আর্থিক নীতি। এর মধ্যে একটা হলো রাজস্ব সম্পর্কিত। পাশাপাশি অবকাঠামোর উন্নয়ন। অন্যান্য দেশের সঙ্গে যদি আমরা মিলাই তাহলে দেখবো— তাদের লিড টাইম অনেক কম। কিন্তু আমাদের এখানে রাস্তাঘাটের যে অবস্থা তা বলার বাইরে।

এই যে কাঁচপুর ব্রিজের ওখানে সমস্যা জ্যাম। সার্বিক অবকাঠামো ভালো, কিন্তু জায়গায় জায়গায় যে জটিলতা আছে, সেখানে আমাকে স্মুথ দক্ষতা আনতে হবে। তিনি বলেন, আমাদের সরবরাহ লাইন অব্যশই বিশ্বমানের হতে হবে।

বিএপিএলসি সভাপতি বলেন, আমরা আমাদের দেশকে ভালোবাসি, তার থেকে বেশি কী থাকতে পারে। আমাদের সব শেষে পড়ে আছে— আমাদের দেশেকে ভালোবাসা। যেখানে সারা বিশ্বে ৫০ শতাংশ লোক দারিদ্রসীমার নিচে।

আমাদের একমাত্র মন্ত্র হওয়া উচিত মানুষের জীবনমান উন্নত করা। সেটাই যদি আমার মন্ত্র হয়, আমার একটা মানুষের আর হাজার হাজার কোটি টাকার দরকার হয় না। আমাদের এক জীবনে আমি কত কোটি খাবো আপনি বলেন, কয়টা বিছানাই আমরা একসঙ্গে ঘুমাতে পারবো, কটা বাড়িতে আমরা থাকতে পারবো। সুতরাং আমাদের ভেতরে একটা চেতনা আসতে হবে, আমি দেশের জন্য কিছু করব।

সোস্যাল মিডিয়াতে নিউজটি শেয়ার করুন

আরও পড়ুন
© All rights reserved © 2025. Bangalir Khobor
Developed by Tiger Infotech