শিরোনাম :
শেখ হাসিনার পতন আর স্বাধীনতার পতন এক কথা নয় : কাদের সিদ্দিকী ডাকসু নির্বাচন : ঢাবিতে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করবে ডিএমপি – বন্ধ থাকছে ঢাবি মেট্রো স্টেশন নেপালে জেন-জি বিক্ষোভ: রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১৯, কারফিউ জারি মার্কিন চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সের সঙ্গে গণঅধিকার পরিষদের বৈঠক ডাকসু নির্বাচনে নিরাপত্তা নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই : ডিএমপি কমিশনার ভুয়া নথিপত্র দি‌লে স্থায়ীভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা বাতিল ডাকসু নির্বাচনে হস্তক্ষেপের প্রশ্নই আসে না : সেনাবাহিনী আজ আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস শেরে-বাংলা নগর থানার ওসি-র  তাৎক্ষনিক একশন: সিন্ডিকেট ও চাঁদাবাজ চক্রের কবল থেকে কিশোর উদ্ধার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বদরুদ্দীন উমরের প্রতি শ্রদ্ধা জানাচ্ছে সর্বস্তরের মানুষ

আজ আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস

  • আপলোড টাইম : ০১:১২ পিএম, সোমবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ২১ Time View
ছবি: সংগৃহিত

।।বিকে ডেস্ক।।
আজ আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও আজ যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হচ্ছে ‘আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস-২০২৫’।

আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবসে ইউনেস্কো এবারের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করেছে— “প্রযুক্তির যুগে সাক্ষরতার প্রসার”।

সোমবার ৯ সেপ্টেম্বর দিবসটি উদযাপন উপলক্ষ্যে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো রাজধানীর তেজগাঁওয়ে এক আলোচনা সভার আয়োজন করেছে।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে এ আলোচনা সভায় উপস্থিত থাকবেন।

দিবসটি উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাণী দিয়েছেন।

উল্লেখ্য, ১৯৬৭ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী এবং ১৯৭২ সাল থেকে স্বাধীন বাংলাদেশে ৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উদযাপিত হয়ে আসছে।

অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতা থেকে মুক্তির অন্যতম উপায় হলো সাক্ষরতা অর্জন করা। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই সাক্ষরতার সংজ্ঞায় ভিন্নতা থাকলেও, ১৯৬৭ সালে ইউনেস্কো সর্বজনীন একটা সংজ্ঞা নির্ধারণ করে। তখন শুধু কেউ নাম লিখতে পারলেই তাকে সাক্ষর বলা হতো।

পরবর্তীতে প্রায় প্রতি দশকেই এই সংজ্ঞায় পরিবর্তন এসেছে এবং ১৯৯৩ সালের একটি সংজ্ঞায় ব্যক্তিকে সাক্ষর হওয়ার জন্য তিনটি শর্ত পূরণ করতে হয়।

শর্ত তিনটি হচ্ছে— ১. ব্যক্তি নিজ ভাষায় সহজ ও ছোট বাক্য পড়তে পারবে, ২. ব্যক্তি নিজ ভাষায় সহজ ও ছোট বাক্য লিখতে পারবে ও ৩. ব্যক্তি দৈনন্দিন জীবনের সাধারণ হিসাব-নিকাশ করতে পারবে।

স্বাধীন বাংলাদেশে মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য জাতিকে নিরক্ষরতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশের সংবিধানের ১৭ অনুচ্ছেদে অবৈতনিক বাধ্যতামূলক শিক্ষার অধিকার সন্নিবেশিত হয়েছে।

সাক্ষরতা ও উন্নয়ন একই সূত্রে গাঁথা। নিরক্ষরতা উন্নয়নের অন্তরায়। টেকসই সমাজ গঠনের জন্য যে জ্ঞান ও দক্ষতা প্রয়োজন, তা সাক্ষরতার মাধ্যমেই অর্জন করা সম্ভব।

সোস্যাল মিডিয়াতে নিউজটি শেয়ার করুন

আরও পড়ুন
© All rights reserved © 2025. Bangalir Khobor
Developed by Tiger Infotech