(humorous-public figure)
ইহা প্রধানমন্ত্রীর স্ট্যান্ডবাজী
হলেও -গুড প্রাকটিস
-ম,ম,বাসেত
বিদ্যমান সংসদের মেয়াদের মধ্যেই পরবর্তী সংসদের
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।বিদ্যমান্ সংসদের মেয়াদ যতদিন
থাকবে বিদ্যমান সরকারের মেয়াদও ততদিনই থাকবে।
অতএব,”নির্বাচনকালীন সরকার” বলতে কোন কিছু নেই এবং
এই সময়ে টেকনোত্রেুট মন্ত্রী বা উপদেস্টাদের পদত্যাগেরও
কোন বাধ্যবাধকতা নেই।এটাকে প্রধানমন্ত্রীর
লোক দেখানো ”ন্যায়নিষ্ঠতা” বা রাজনৈতিক পরিভাষায়
”স্ট্যান্ডবাজী” বলা যেতে পারে-এটা তিনি করেন এবং
এটা গুড প্রাকটিসও এবং এটা তিনি জানেন-এক.দেড় মাস
তিনি উপদেস্টা ছাড়াও চলতে পারবেন।
মন্ত্রীরা নির্বাচনকালীন সময়েে
আগের মতই সরকারী গাড়ী ব্যবহার,গাড়ী ও বাড়ীতে
পতাকা ব্যবহার ও নিরাপত্তা প্রহরীসহ সব সরকারী
সুযোগ সুবিধা পাবেন-বিন্তু ,নির্বাচনী প্রচার-প্রচারনা বা
নির্বাচনী কাজে এর কোনটাই ব্যবহার করতে পারবেন না।
মেয়াদ অবসানের আগে কোন কারনে সংসদ ভেঙ্গে গেলে
প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করবেন এবং রাস্ট্রপতি নতুন নির্বাচিত
প্রধানমন্ত্রী না আসা পর্যন্ত তাকে স্বীয পদে বহাল থাকতে বলবেন এবং কেবল
তখনই একটি সীমিত পরিসরের মন্ত্রী সভার মা্ধ্যমে তিনি
সরকার পরিচালনা করবেন-তখন কেউ ইচ্ছা করলে
এটাকে” নির্বাচনকালীন সরকার” বলতে পারেন।
সব গনতান্ত্রিক দেশেই
প্রায় একই সাংবিধানিক বিধান বিদ্যমান।