প্রধানমন্ত্রী জবাব চাই
০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০
অকুপেন্সী সার্টিফিকেট হল:
ভনটির নির্মানকাজ আইনসম্মতভাবে শেষ হয়েছে-
অতএব,ব্যবহারের অনুমতি দেয়া হল।
রা্জউক-র বাচ্চার এ সনদ ছাড়া
ভবন ব্যবহার হয় কিভাবে?
ইমারত নির্মান বিধিমালা ২০০৮ অনুযায়ী
অকুপেন্সী সার্টিফিকেট ছাড়া কোন
মালিক ও ডেপেলপার কর্তৃক নির্মিত কোন ভবন
কেউ ব্যবহার করতে পারবে না।
আর এই অকুপেন্সী সার্টিফিকেট সংগ্রহ করতে হলে
ইমারত নির্মান বিধিমালা অনুযায়ী ৭/৮টি সরকারী
প্রতিস্ঠানের কাছ থেকে ভবনটি বিধি অনুযায়ী
নির্মিত হওয়ার সনদ নিতে হবে নির্মাতা প্রতিস্ঠানকে
(ফায়ার ব্রিগেড় ও পরিবেশ অধিদফতর সহ)।
রাজউক ও সিডিএ তো নিজেরাই আইন মানছেনা-
ঘুষ খেয়ে হয় অুকপেন্সী সার্টিফিকেট দিচ্ছে অথবা
এড়িযে যাচ্ছে ও চাপা দিচ্ছে।
এইগুলোতো দেখার কথা রাজউক/সিড়িএ এর চেযারম্যান,
পুর্তসচিব ও পুর্ত মন্ত্রীর।
বহুবার এ সব বিলয়ে লেখা হয়েছে।
ইমারত নির্মান বিধিমালা-২০০৮ একটি চমতকার আইন।
শেখ হাসিনার সরকারই
রিয়েল স্টেট ডেপেলপমেন্ট ও ব্যবস্হাপনা আইন-২০১০ নামেে
আরেকটি সুন্দর আইন করেছেন।
এই বিদায়ী সচিব সব জানেন।
তিনি দীর্ঘদিন যাবত এই মন্ত্রনালয়ে আছেন
বিভিন্ন পদে।তিনি করবেন না এবং করেন নি।
কারন ,তাকে ২ বছর আগেই শেখ হাসিনার সচিব করা
উচিত ছিল বলে তিনি মনে করতেন।তাকে না করে
আরেকজনকে বার বার চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়ায়
তিনি পদোন্নতি থেকে বন্চিত হয়েছেন এবং
তিনি ভেতরে ভেতরে শেখ হাসিনার ওপর
চরমভাবে ক্ষুব্দ ছিলেন বলে জানা গেছে।
-মমব