National Online News Portal of Bangladesh - বাংলাদেশের জাতীয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল - بوابة الأخبار الوطنية على الإنترنت لبنغلاديش - बांग्लादेश का राष्ट्रीय ऑनलाइन समाचार पोर्टल - بنگلہ دیش کا قومی آن لائن نیوز پورٹل
ছবি-সংগৃহীত

মুক্তাঙ্গন : ”দ্বিরাস্ট্র নীতির” আলোকে স্বাক্ষরিত চুক্তি কার্যকর না হলে ইসরাইল-ফিলিস্তীনের মধ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয় ---ম,ম,বাসেত

  ।। বিকে ডেস্ক।।  রবিবার | এপ্রিল ২১, ২০২৪ | ১২:৫৮ এএম

”দ্বিরাস্ট্র নীতির” আলোকে স্বাক্ষরিত চুক্তি কার্যকর না হলে

ইসরাইল-ফিলিস্তীনের মধ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়

-ম,ম,বাসেত

দ্বিরাস্ট্র নীতির ” ভিত্তিতে স্বাক্ষরিত অসলো শান্তি চুক্তির আলোকে

ইসরাইল ও ফিলিস্তীন পরস্পরকে স্বাধীন ও সার্বভৌম

রাস্ট্র হিসাবে মেনে নিতে আরেকটি চুক্তি সই ও তা

কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত ঐ অন্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভ নয়।

অসলো শান্তি চুক্তিতে ফিলিস্তীনের পক্ষে সই করেছিলেন

পিএলও নেতা ও ফিলিস্তীনের প্রেসিডেন্ট ইয়াসির আরাফাত।

কিন্তু ্আরাফাতকে এই চুক্তির আলোকে দ্ধিরাস্ট্র নীতি

বাস্তবায়নের দিকে অগ্রসর হতে দেয়নি ইরান-

একাধিক সন্ত্রাসী গ্রুপ তৈরী করে বাধা সৃস্টিৃর মাধ্যমে।

এ সব সংগঠনের একটি এই হামাস।

পিএলওর সশস্ত্র সংস্হা ফাত্তাকে নির্মুল করেছে

এই হামাসকে দিয়ে ইরান্।

ইসরাইল জাতিসংঘের সদস্য হয়ে গেছে-১৩৬টি দেশ

ফিলিস্তীনকে স্বীকৃতি দিলেও ফিলিস্তীন আজো সদস্য হতে পারেনি।

সেই অসলো শান্তি চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়েছিল

আমেরিকার সহযোগিতায় এবং ইসরাইলও স্বাক্ষর করেছিল এই চুক্তিতে।

কিন্তু,ইরান আমেরিকাকে সহ্য করতে না পারায় এই চুক্তির বিপক্ষে

অবস্হান নিয়ে গেন্জাম সৃন্টি করে হামাস সহ বিভিন্ন সংগঠনকে দিয়ে।

তাই বার বার প্রশ্ন উঠছে ইসরাইল ও ফিলিস্তীনতো আরব ভুখন্ড-

ইরানতো আরব ভুখন্ডের কেউ নয়্‌ পাশের বা কোন প্রতিবেশী দেশও নয়্-।

১৫০০ কিলোমিটার দুরে অবস্হিত ইরান কেন এই ইস্যুতে নাক গলায়?

ইরানের অর্ন্তনিহিত সত্য কথাটা হচ্ছে-ইরান আমেরিকাকে দেখতে পারেনা।

অতএব ,আমেরিকার সহযোগিতা বা মধ্যস্হতায় “ দ্বিরাস্ট্র নীতর” আলোকে

স্বাক্ষরিত কোন চুক্তি বা প্রস্তাব ইরান কার্যকর হতে দেবে না।

অতএব,জাতিসংঘের সদস্য পদও অর্জন করা ফিলিস্তীনের পক্ষে সম্ভব নয়্।

কারন ,আমেরিকার যুক্তি এবং ”ইগোওতো” এই ক্ষেত্রে ন্যায়সঙ্গত।

ইরান চায়-আমেরিকার বিরুদ্ধে এই ইস্যুতে মুসলিম সেন্টিমেন্টকে

জাগ্রত করে তার প্রতি সহানুভুতি আদায় করতে।

আমেরিকার প্রকাশিত কথা হল :বিবাদমান দুই দেশ

পরস্পরকে স্বীকৃতি না দিলে জাতিসংঘের

সদস্য হলে কি শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব?কারন ,ইসরাইল ও ফিণিস্তীনের মধ্যে

পরস্পরকে পৃখক রাস্ট্র হিসাবে মেনে নেয়ার ব্যাপারে

দুই দেশের মধ্যেতো আগের স্বাক্ষরিত চুক্তি আছেই।

এখন দরকার শুধু আগের চুক্তি কাযর্কর করতে আরেকটি চুক্তি সই করা।

ইন্দোনেশিয়া থেকে বাংলাদেশ-বড় বা্ ছোট- প্রত্যেকটা

মুসলিম ও আরব দেশ মনে করে ইয়াসির আরাফাতের

নেতৃত্বধীন পিএলওই হচ্ছে ফিলিস্তীনের পক্ষে ইসরাইলের সাথে

আলাপ আলোচনা ও চুক্তি স্বাক্ষরের একমাত্র বৈধ প্রতিনিধি।

পিএলওর সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও ফিলিস্তীনের

সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস হচ্ছেন

প্রেসিডেন্ট ইয়াসির আরাফাতের মৃত্যুর পর এখন

ফিলিস্তীনের নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট।আলাপ আলোচনা ও চুক্তি

যদি হয় ইসরাইলের -তার সাথেই হবে-হামাস কে

এখানে আসার বা থাকার?

(**অসলো চুক্তি সম্পর্কে কিছুটা হলেও ধারনা

পাওয় যাবে এই লিংক থেকে ।এই চুক্তির ওপর তখন

পত্রিকায় প্রকাশিত আইটেম ছিল আমারও - অনুবাদ করা

**https://bn.wikipedia.org/.../অসল...

**https://www.britannica.com/biography/Yasser-Arafat)

ম,ম,বাসেত

(আর্ন্তজাতিক বিশ্লেষক)