*https://www.youtube.com/watch?v=KsFHDwuThek
দেশকে ভয়াবহ সংকট থেকে স্হায়ীভাবে রক্ষা করুন
-ম,ম,বাসেত
(ক)দেশে সংবিধান আছে-সেনা প্রধান একবারও, সামরিক শাসন জারীর কথা বা ক্ষমতা গ্রহনের কথা বলেননি।
মীর্জা ফখরুল সামরিক শাসনকে
স্বাগত জানালেন কিভাবে?কোথায় পেলেন তিনি এই কথা?
রাস্ট্রের অন্যতম একটি “ প্রেসার গ্রুপ”-র নেতৃত্বে থাকা সেনা প্রধান দেশকে বাঁচাতে এগিয়ে এসেছেন মাত্র।
সুপ্রীমকোর্টের সর্বসম্মত রায় এবং সংবিধান অনুযায়ী এই ধরনের উদ্ভুত পরিস্হিতিতে
সংসদ ভেঙ্গে দেয়া অবস্হায় অর্ন্তবর্তীকালীন সরকার কিভাবে গঠিত হবে-তার বিধান সংবিধানে সুস্পস্টভাবে বির্নিত রয়েছে।
(খ)সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রীম কোর্টের উপদেশ /পরামর্শমুলক মতামত বাধ্যতামুলক নয়।
সংসদ ভেঙ্গে যাওয়া অবস্হায় অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনের বিধান সংবিধানে লিপিবদ্ধ আছে।এই অবস্হায়
রাস্ট্রপতি কেন সুপ্রমিকোর্টেূর কাছে উপদেমশ চাইলেন- তাও বোধ:গম্য নয়।
(গ)সংবিধানে উপদেস্টার কোন পদ নেই এবং তাদের শপথ গ্রহনের কোন বিধানও নেই-ফরমেটও নেই-৩য় তফশিল)।
এর ব্যত্যয় কেউ ঘটাতে চাইলে তাকে সংবিধান সাসপেন্ড করে “ বিশেষ ধরনের শাসন
জারীর ঘোষনা” দিয়েই আসতে হবে। কারন ,সংবিধানে ১৫তম সশোধনীর মাধ্যমে
৭(ক) অনুচ্ছেদ যুক্ত হওয়ার পর এই ধরনের পরিস্হিতি এই প্রথম।
(ঘ) নি;সন্দেহে আওয়ামীলীগ+বিএনপি+জামায়াত দেশের বহত্তম রাজনৈতিক দল।যে কোন সংকট/চলমান
সংকট নিরসন করতে হলে তিনটি দলের নেতৃবৃন্দকে নিয়েই বসতে হবে।সাথে ছাত্র নেতৃবৃন্দকেও রাখা যেতে পারে।
(ঙ) জনাব সজীব ওয়াজেদ জয় ( আওয়ামীলীগের পক্ষে) বিএনপির সাথে বসার ইচ্ছা ব্যক্ত করেছেন। আমি মনে করি
বিএনপির পক্ষে জনাব তারেক রহমানও বসতে সম্মত হবেন। তবে ,তার আগে জনাব জয়কে” ঘটনাবলীর জন্যে” বিবৃতির মাধ্যমে
ক্ষমা প্রার্থনা ও দু;খ প্রকাশ করতে হবে।
(চ)শেখ হানিাকে দেশে ফিরিয়ে আনতে হবে-যারা পাঠিয়েছেন-এটা তাদের দায়িত্ব।তিনি দেম ছেড়ে যাবেন কেন? অন্যায় করলে বেগম জিয়ার মত তাকে
সেটা মোকাবেলা করতে হবে আইনী প্রত্রিয়ায়-অতীতেও তিনি তা করেছেন।
(ছ)জামায়াত প্রমান করতে সক্ষম হয়েছে-তারাও একটি বড় রাজনৈতিক দল-তাদের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে হবে। দলের নিবন্ধনের বিষয়
আইনগত প্রত্রিুয়ায় চলবে। প্রতীক সুপ্রমি কোর্ট নিয়ে নিয়েছে।
(জ)যেহেতু আমাদের বিজ্ঞ সেনা প্রধান দেশকে সমুহ মহা বিপদ থেকে রক্ষা করার জন্যে এগিয়ে এসেছেন-তাই তাকে এই উদ্যোগ নিতে হবে।
তার সাথে রাস্ট্রের অন্যান্য প্রেসার গ্রুপের অংশ হিসাবে আমরা সাংবাদিকরাও সহযোগিতার আশ্বাস দিচ্ছি।
(ঝ)অতীত অভিজ্ঞতায় বলে,এর ব্যতিত্রুম হলে-কিছুদিন পর আবার দেশে একই অবস্হার সুস্টি হবে।
আমি নাগরিক দায়িত্ব পালনের বোধ থেকেই সবার প্রতি এই আহবান জানাচ্ছি। কারন ,কাজটি সেনা প্রধানের
একার নয়। রাজনৈতিক নেতাদের ব্যর্থতার কারনেই দেশে বারবার এই অবস্হার সুস্টি হচ্ছে। এবার ব্যর্থ
হলে দেশে গৃহযুদ্ধ অনিবার্য এবং সে অবস্হা থেকে সেনাবাহিনীও নিরাপদ থাকতে পারবেনা এবং
বর্হির শক্তি/ শত্রু জড়াবে।।
**তারেক ও জয়ের বক্তব্য
-