National Online News Portal of Bangladesh - বাংলাদেশের জাতীয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল - بوابة الأخبار الوطنية على الإنترنت لبنغلاديش - बांग्लादेश का राष्ट्रीय ऑनलाइन समाचार पोर्टल - بنگلہ دیش کا قومی آن لائن نیوز پورٹل
ইমেজ : বাঙ্গালীর খবর ফটো গ্যালারী

সম্পাদকের কলাম : সত্য সবসময় সুন্দর - নিশ্চিত হয়ে কথা বলুন -ম,ম,বাসেত

  ।।বিকে ডেস্ক।।  শনিবার | সেপ্টেম্বর ২৮, ২০২৪ | ০৬:৫৬ পিএম

সত্য সবসময় সুন্দর

নিশ্চিত হয়ে

কথা বলুন

-ম,ম,বাসেত

।। মো:মাহবুবুল বাসেত।।

*না জেনে লিখবেন না-টকশোতে কথা বলবেন না।

*গনভোটের বিধান সংবিধান থেকে বহু আগেই বাদ

দেয়া হয়েছে।গনভোটের আইনও এখন আর নেই।”ধান্ধাবাজ শাসকরা”

ক্ষমতা গ্রহন করেই এই আইন কাজে লাগাতো একসময়।

*গনভোট দিয়ে এখন আর সংবিধান বা আইন পরিপন্হী

কোন কাজ বৈধ করা যায়না।

*মন্ত্রী সভার অনুমোদন ও প্রধানমন্ত্রীর লিখিত পরামর্শ ছাড়া

রাস্ট্রপতি অধ্যাদেশ( আইন) জারী করতে পারেন না।

দেশে এখন মন্ত্রী সভা ও প্রধানমন্ত্রী অনুপস্হিত।

*প্রধানমন্ত্রী ও প্রধান বিচারপতি নিয়োগ ছাড়া আর কোন কাজ রাস্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর লিখিত পরামর্শ ছাড়া করতে পারেন না-সংবিধানেই পরিস্কারভাবে লিখিত আছে এইটা।

*গনভবন( প্রধানমন্ত্রীর সরকারী বাসভবন),বঙ্গবভন ( রাস্ট্রপতির সরকারী বাসভবন ও অফিস)-প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে( রেড ব্লকে) এসএসএফ( স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স ও পিজিআর( প্রেসডেন্টস গার্ড

রেজিমেন্ট) ছাড়া আর কেউই ( তিনবাহিনী প্রধানও না) অস্ত্র নিয়ে ঢুকতে পারেন না।এসএসএফ-র এমন আইনগত ক্ষমতা রয়েছে-প্রধানমন্ত্রীর জীবনের জন্যে হুমকী মনে করলে এ্সএসএফ প্রধানমন্ত্রীর অবস্হান ও যাতায়াতের জায়গায় যে কোন সময় যে কাউকে গুলি করে হত্যা করতে পারবে এবং এমন কি সেনা প্রধানকেও-এই অপরাধের কোন বিচার হবে না এসএসএফ-র এবং এটাই আইনগত বিধান।

*বাংলাদেশের সংবিধান গনপরিষদ দ্ধারা রচিত/ অনুমোদিত।৭০-এর নির্বাচনে পাকিস্তান জাতীয় পলিষদের পুর্বপাকিস্তানের ১৬৯জনএবং পুর্ব

পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদের ৩০০ সদস্যের সমন্বয়ে গনপরিষদ গঠন করা হয় এবং সংবিধানের মুল কপিতে (৭২ সালের সংবিধান) সবার স্বাক্ষর রয়েছে।

*২০১১ সালের পন্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের মৌলিক বিষয়াবলী সংসদ কর্তৃক সংশোধনের ক্ষমতা কেড়ে নেয়া হয়েছে।যেমন দেশে বিরাজমান সংসদীয় পদ্ধতির সরকার ব্যবস্হার সাংবিধানিক বিধান এখন আর সংসদও সংশোধন করতে পারবেনা-কেউ করার উদ্যোগ নিলে তা হবে রাস্ট্রদ্রোহিতামূলক অপরাধ এবং শাস্তি মৃত্যুদন্ড।।

*প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ/দেশত্যাগ ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জাতিকে অবহিত করার বিধিবব্ধ নিযম/কানুন ও নির্দিস্ট ব্যক্তি রয়েছেন।

*যদি দেখেন রাস্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর লিখিত পরামর্শ ছাড়া ওপরে বর্নিত কাজগুলোর কোনটি করছেন-তা হলে ধরে নেবেন-অন্য কেউ অস্ত্রের জোরে বা গায়ের জোরে রাস্ট্রপতিকে দিয়ে এই কাজগুলো করাচ্ছে অথবা তিনি উদ্দেশ্যপ্রনোদীতভাবেই তা করছেন ।

*এই কথাগুলো বেধবাক্যের মত সত্য ও ১০০% সঠিক।

*সাংবাদিকদেরও বিষয়গুলোর প্রতি আরো বেশী যত্নবান হওয়া উচিত।

*টক শোতে যা ইচ্ছা তা বলবেন কেন নিশ্চিত না হয়ে?

*ভিত্তিহীন মুখরোচক ভিডিও একটা বানিয়ে ছেড়ে

দেয়ার মানসিকতা পরিহার করুন।

লেখক:

সিনিয়র সাংবাদিক ও আইনের

শাসনে বিশ্বাসী নাগরিক

https://bangalirkhobor.com/home/bkteam