২০২৫ সালে পবিত্র হজে গমনেচ্ছুদের জন্য নিবন্ধন পোর্টাল চালু হয়েছে গত ১ সেপ্টেম্বর।
বৃহস্পতিবার ৩ অক্টোবর পর্যন্ত প্রাক-নিবন্ধন করেছেন মোট ৫২ হাজার ৮৫১ জন।
হজ ব্যবস্থাপনা পোর্টালের তথ্য অনুযায়ী, বুধবার পর্যন্ত সরকারি মাধ্যমে ২ হাজার ৭৫৩ জন এবং বেসরকারি মাধ্যমে ৫০ হাজার ৯৮ জন হজযাত্রী প্রাক-নিবন্ধন করেছেন। অন্যদিকে সরকারি মাধ্যমে প্রাথমিক নিবন্ধন করেছেন ২৭৫৩ জন।
ধর্ম মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া এ নিবন্ধন চলবে আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত। সরকারি-বেসরকারি দুই মাধ্যমেই এই নিবন্ধন কার্যক্রম চলবে। প্রাথমিক নিবন্ধনের সময়ের পর আর সময় বাড়ানো হবে না।
বর্তমানে হজে যেতে হলে প্রথম ধাপে ৩০ হাজার টাকা ফি পরিশোধ করে প্রাক নিবন্ধন করতে হয়। এরপর নির্দিষ্ট সময়ে ৩ লাখ টাকা দিয়ে সারতে হয় প্রাথমিক নিবন্ধন। আর হজের প্যাকেজ ঘোষণা হলে বাকি টাকা পরিশোধ করে নিবন্ধন সম্পন্ন করা যায়।
এ বছর যেসব এজেন্সি হজ কার্যক্রমের পরিচালনা করতে পারবে, তার তালিকা প্রাথমিকভাবে হজ ব্যবস্থাপনা পোর্টালে (www.hajj.gov.bd) পাওয়া যাবে।
খরচ বেড়ে যাওয়ায় চলতি বছর হজ কোটার প্রায় ৩৫ শতাংশ পূরণ করতে পারেনি বাংলাদেশ। এবার ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জনের কোটা থাকলেও বাংলাদেশ থেকে মোট হজযাত্রী ছিল ৮৫ হাজার ২৫৭ জন।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৫ সালের জন্যও একই সংখ্যক কোটা পেয়েছে বাংলাদেশ। এবার যাতে কোটা পূরণ হয়, সেজন্য খরচ কমানোর দাবি জানিয়েছেন হজ যাত্রী ও এজেন্সি।