আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, খন্দকার মোশতাক আহমেদের মন্ত্রিসভায় বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রিরা যোগ না দিলে মোশতাক ও সক্রিয় খুনিরা বঙ্গোপসাগরে ভেসে চলে যেত। কিন্তু সেটি না হওয়ায় ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্স জারির পাশাপাশি নৃশংস হত্যাযজ্ঞ হয়েছে।
বুধবার ৩০ আগস্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট অডিটোরিয়ামে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিতে এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। এ সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ আইন সমিতি।
আনিসুল হক বলেন, পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের পর বাঙালিকে গর্জে তোলার মতো নেতৃত্ব বাঙালি জাতি পায়নি। আজ আমরা অনেক কিছু দেখছি ও শুনছি। অনেক জায়গা থেকে অনেক কবিতা, অনেক ছবি এবং আরও অনেক কিছু বেরিয়ে আসছে। কিন্তু সেদিন কেউ এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ করেনি।
এতে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ আইন সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট মনজুর মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ টিপু। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক মো. আবদুন নূর দুলাল, বিশিষ্ট কলাম লেখক ও বাংলা ইনসাইডারের চিফ এডিটর সৈয়দ বোরহান কবির, অ্যাডভোকেট মোল্লা মোহাম্মদ আবু কাওছার ও বাংলাদেশ আইন সমিতির সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম।