শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামীলীগ ৯৬ সালের
নির্বাচন ঠেকাতে যা যা করেছিল বিএনপি এখনো
তার ১০০০ ভাগের ০.৫০%ও দেখাতে পারেনি
-ম,ম,বাসেত
।। মো:মাহবুবুল বাসেত ।।
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামীলীগ
বিএ নপির ৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারীর
নির্বাচন ঠেকাতে যা যা করেছিল বিএনপি
এখনো তার ১০০০ ভাগের ০.৫%ও
দেখাতে পারেনি।
হয়তো তফশিল ঘোষনার পর দেখাবে(?)
আজ ঢাকায় সচিবালয়ে একজন
বললেন-জামায়াতের
কৌশল নাকি ভাল। তারা নাকি
একজেলার “জনশক্তি
”আরেক জেলা / স্হানে
মোতাযেন করছে।
৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারীর
ভোটারবিহীন নির্বাচন:
০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০
(ক)
ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন-
১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারী বাংলাদেশের ৬ষ্ঠ জাতীয় সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।আওয়ামীলীগ.জাতীয় পার্টি ও জা্মায়াতে ্ইসলামী সহ অধিকাংশ বিরোধী দল এ নির্বাচন বর্জন করেছিল। মোট ভোট গৃহীত হয়েছিল মাত্র ২১%। রাজনৈতিক মহলে নির্বাচনটি ১৫ই ফেব্রুয়ারীর “ ভোটারািবহীন নির্বাচন” নামে অভিহিত। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এই নির্বাচনে জয় লাভ করে এবং ৩০০টি আসনের মধ্যে ২৭৮টি আসন লাভ করে। ফ্রিডম পার্টি ১টি ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ১০টি আসন পায়। এছাড়া ১০টি আসনের ফলাফল অসমাপ্ত থাকে ও আদালতের রায়ে একটি আসনের নির্বাচন স্থগিত করা হয়। পরবর্তীতে আন্দোলনের মুখে কেয়াটেকার আইন পাসের পর ঔ সংসদ ভেঙে সরকার পদত্যাগ করলে জুনে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে ৭ম জাতীয় সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ৬ষ্ঠ সংসদের প্রধান বিরোধী দলীয় নেতা ছিলেন বঙ্গবন্ধুর পলাতক খুনী খন্দকার আবদুর রশিদ ও চীফ হুইপ ছিলেন খন্দকার দেলোয়ার হোসেন।
ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছিলেন বিচারপতি এ কে এম সাদেক।
নির্বাচিত সরকারের প্রথম সংসদ অধিবেশন শুরু হয়েছিল ১৯ মার্চ ১৯৯৬ সালে এবং অধিবেশন স্থায়ী ছিল চার কার্যদিবস- ২৫ মার্চ ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত। ৩০ মার্চ ১৯৯৬ সালে সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়। সংসদ স্থায়ী ছিল মাত্র ১২ দিন।
(খ)https://www.bbc.com/bengali/news-56054285
-ম,ম,বাসেত
-স্মৃাতর পাতা থেকে